পজিটিভ সাইকোলজি হল অনুরূপ বিদ্যাশাখা যা মানুষের বাচস্থিতি গবেষণায় বিশেষীয় । এটি সকল মানুষের জীবনে পূণর্গতি আনতে ক্ষমতা হিসেবে কাজ করে।
অনেকজন মনে করেন যে, পজিটিভ সাইকোলজির মতাদর্শ ব্যবহার করে আমরা আনন্দ প্রাপ্তি স্থায়ী করতে পারি।
- উদাহরণ হিসেবে : কৃতি, সচেতনতা এবং স্থায়িত্ব এর মাধ্যমে আমরা জীবনের অন্তরঙ্গ গোপন উন্মুক্ত করতে পারি।
অনুরূপ জ্ঞান প্রতিটি মানুষের জীবনে সৃজনশীল দিশ অনুসরণ করতে বলার জন্য তৈরি করে।
আত্ম-শাসন: মানসিক স্বাস্থ্যের কাঠামো তৈরি
মানুষের জীবনে আত্ম-নিয়ন্ত্রণ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা. এটা আমাদের ভাবনার, চিন্তার এবং অন্যদের সঙ্গে বৈষম্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে. আত্ম-নিয়ন্ত্রণের স্তর মানসিক স্বাস্থ্যের কাঠামো তৈরি এবং জীবনকে উজ্জ্বল করে।
- আত্ম-শাসন: মনোভাবের নিয়ন্ত্রণ, স্ব-জ্ঞান এবং বেশি আত্ম-স্পৃহ্য.
- মানসিক স্বাস্থ্যের কাঠামো তৈরি: জীবনের সফলতা, আত্ম-অনুভূতি এবং বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার জন্য
প্রয়োজনীয়.
আত্ম-শাসন একটি রহस्यের যাত্রা.
সুখী জীবন নির্মাণে পজিটিভ সাইকোলজির শক্তি
পজিটিভ সাইকোলজি একটি উত্তম শক্তি যা আমাদের সুখী জীবন নির্মাণে সাহায্য করে। এই বিজ্ঞানের মাধ্যমে আমরা দয় ,উme, এবং বিশ্বাস এর মতপরিচিতি বিকাশে নান্দনিক ভূমিকা পালন করে।
আমাদের মাধ্যম সুনির্দেশনা দিতে পারে বৈশিষ্ট্য
* প্রগতিশীল থাকা।
* আবেগের ব্যবস্থাপনা।
* পরিবার গড়ে তোলা।
পথপ্রদর্শক জ্ঞান: পজিটিভ সাইকোলজির উপায়
অনুন্নত সমাজে ভাবনামূলক চাপ এবং প্রচার জন্য একটি প্রান্তের মানুষদের পরীক্ষা অবস্থান।
তবেযদিওবিশ্বাসঘাতকভাবে, জ্ঞান এর গুরুত্ব আমাদের প্রতিস্থাপন করতে পারে।
সাধারণ মানুষের জীবনের প্রযুক্তি এই মানসিক স্বাস্থ্য বিপর্যয় এর উত্তরণ করতে স্থিত ।
এই পদ্ধতিগুলি আমাদের মানব মনের বেশি গুরুত্বপূর্ণ করে।
- আত্মবিশ্বাস
- যে-কোন
- মনোভাব
জীবনের উদ্যোগ আনন্দজনক
সংমিষ্টভাবে ।
মানসিক শক্তি উন্নয়ন : সুখী জীবনের প্রতিষ্ঠা
আজকের ব্যাপ্ত সময়ে, সুখী এবং মানসিকভাবে শক্তিশালী জীবনের প্রতিষ্ঠা অধিক গুরুত্ব পায়। এই লক্ষ্যে , আপনার মানসিক শক্তি বৃদ্ধি অতীব প্রয়োজন।
- মানসিক শক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে, আপনি অধিক সাহসী আবির্ভূত হবেন
- তা জীবনের উদ্দেশ্য নিতে স্থিরতা পাবেন ।
- মস্তিষ্কের ক্ষমতা উন্নয়নের মাধ্যমে, আপনি বেশি স্তরে অগ্রসর হতে পারেন ।
বাড়তি উৎফুলন - স্ব-আকর্ষণ এবং সামাজিক কল্যাণ
পজিটিভ সাইকোলজি একটি মানসিক গবেষণা যা মানুষেরস্বল্পতা এবং বিশ্বাস ভিত্তিক সম্পর্ক এর উপরে জোর দেয়।
নিজের প্রতি ভালবাসা হল পজিটিভ সাইকোলজির পরিণাম এবং এটা আধুনিক সমাজের জীবনে চালাতে পারে।
এমনকি , নিজের প্রতি ভালবাসা সামাজিক স্বাস্থ্য -কেও প্রভাবিত করে ।
একটি জীবনশৈলী , যা সে সবার অভিজ্ঞতা -কে বৃদ্ধি করে , শান্তিপূর্ণ সম্প্রদায় -এর জন্য মঙ্গলজনক ।